জিয়ার মরণোত্তর বিচার হওয়া উচিত: হানিফ
জাপান এয়ারলাইন্সের বিমান ছিনতাইয়ের ঘটনাকে কেন্দ্র করে ১৯৭৭ সালের ২ অক্টোবর বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর প্রায় ১২০০ কর্মকর্তাকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসি দিয়েছিলেন জিয়াউর রহমান, যা গণহত্যার শামিল বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ।
রোববার চাঁদপুর সার্কিট হাউজে জেলা আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভা শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
হানিফ বলেন, বিমান ছিনতাইয়ের যে ঘটনা, তা জাপানের একটি অভ্যন্তরীণ বিষয় ছিল। অথচ এ বিষয়কে পুঁজি করে জিয়াউর রহমান তার ক্ষমতা ধরে রাখতে বিমানবাহিনী, নৌবাহিনী ও সেনাবাহিনীর কর্মকর্তাদের ফাঁসি দেন। আমরা মনে করি ওই সময় মিথ্যা মামলা দিয়ে যেসব কর্মকর্তাকে হত্যা করা হয়েছে তাদের পরিবারের স্বজনরা যে দাবি তুলেছেন তা যৌক্তিক। এ বিষয়ে জিয়াউর রহমানের মরণোত্তর বিচার হওয়া উচিত।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম, আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, মতলব-২ সংসদীয় আসনের সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট নুরুল আমিন রুহুল, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নাসিরউদ্দিন আহমেদ ভূঁইয়া, সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু নঈম পাটোয়ারী দুলাল, জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি জার ওয়াদুদ টিপু।